তুমি মূলক ঝংকার
একটা প্যারাসিটামল, ফায়ার সিলিন্ডার আর নিথর বেডের পাশেও স্বপ্নে আসে তুমি মূলক ঘ্রাণ
আমরা সিসি ক্যামেরার আড়াল খুঁজি চমকে যেতে
বুকের ভাঁজে চমকায় সার্জারীর সকল কার্যক্রম
ভীষণ রকম কেঁপে যায় পঞ্চতন্ত্র
নিঃশ্বাসে নিঃস্ব হয় নোনা স্বর
তুমি তুমি রসে ভিজে যায় লোমকূপ
ভিতরের দরজায় দৌড়ঝাঁপ
গত হয় কমপ্লেক্স
আমরাই শুধু উড়াই বর্ষা
হইনা বিরত ব্রতের হওয়ায়
মিলে যাওয়া চিত্রপটে কি জানি কি মূর্ছনায়
আমরা থেকে যাই গ্যালারি বা সিঁড়ির ঝংকারে
হয়ে যাওয়া উঠোন কিংবা কিংবদন্তি পাতায়
আমরা জাগিনা জাগতিক জোয়ারে
যত্নে থাকে আনন্দ
রোদের প্রতিশব্দ হয়ে
ডানদুয়ার খোলা রেখে
কুমিরের সাথে সখ্যতায়
বা ডুবে যাওয়া পালঙ্কে
অমর শিশিরের অভিশাপে
অমর হয় ফাগুনের হাওয়া
গতকালের ইতিকথা
নিঃশ্বাসে নিঃস্ব হয় নোনা স্বর
তুমি তুমি রসে ভিজে যায় লোমকূপ
ভিতরের দরজায় দৌড়ঝাঁপ
গত হয় কমপ্লেক্স
হইনা বিরত ব্রতের হওয়ায়
আমরা জাগিনা জাগতিক জোয়ারে
রোদের প্রতিশব্দ হয়ে
কুমিরের সাথে সখ্যতায়
বা ডুবে যাওয়া পালঙ্কে
অমর হয় ফাগুনের হাওয়া
তুমিই হয়তো সাক্ষ্য দিবে কোন এক গাম্ভীর্য সন্ধ্যায়।
তোমার ভাতের হাঁড়ি উপড়ে গিয়েছিলো এক মুঠো আগুনের আকাঙ্ক্ষায়
কত হরিণ বারবিকিউ হয় তোমার নিঃশ্বাসে
তুমি বিশ্বাস বিকিয়ে কিনেছিলে হাসি
আজ ঘুমিয়ে গিয়েছে তৃপ্ত ঠোঁট
রাশিরাশি তপ্ত কাগজের ঘ্রাণে
সাতটি বসন্ত দিয়েও কাঁধে রাখতে পারোনি
একটা কুয়াশার ভোর
আত্মাহুতি দেওয়া আফসোস গুলো ডুপ্লেক্স ঘরের পাপড়ি হয়ে তোমায় কুসুম কুসুম বৃষ্টিতে ভেজায়
চরম উত্তেজনার সিকুয়েন্সে
তারে তুমি পুষতে চেয়েছিলে প্রথম স্পর্শে
সে টা বড় তুমি এলার্জিতেই ঝরে গিয়েছিলো
তোমার ঘরে আগুন ছিলো না বলেই
পৃথিবীকে তিনবার অতিক্রম করেছিলো যে প্রত্যাশা, তার নাভিমূলে সেলাই হয়েছিলো হিজল ফুলের আয়ু। তোমার দেওয়া বৃষ্টির শাড়ি আর গভীর খুঁজে পায়নি, দরজা সমান ক্ষুধা তারে গ্রহীতা রঙে উড়ায়। বাক্স থেকে বেরিয়ে এসে থোকা থোকা কথা বেজন্মা হয়ে গেলো, তুমি তারে ভেড়াতে পারলেনা! আড়াইপ্যাচ খুলে। তিন মিনিটের ঠোঁটের অভিযানে রক্ষিতা হলো আঠারো সংখ্যা! অথচ, তোমার চোখের পেখম মেলে রাখার কথা ছিলো
আঙুলের জলবায়ুতে নিষিদ্ধ ছিলো নেশা।
খাঁ খাঁ শব্দের কোলাহলে ঘেমে যাওয়ার ছিলো
আপেলের ব্যাসার্ধ
তুমিও ঘুমের জিম্মাদার হলে!
বেসামরিক রাতে জবাই হলো তাই
জ্যান্ত একটা উড়াল
0 Comments